সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

JEE-NEET ইস্যুতেও দেশের বিরোধীদল গুলির জনবিচ্ছিন্নতা প্রমাণ হয়ে গেল

          স্বস্তিকা,৭ সেপ্টেম্বর২০২০:সাধনকুমার পাল পাকিস্থান থেকে বিভিন্ন ভুয়ো সোসাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যাপক প্রচার চালিয়ে , টুইটারে ট্রেন্ড করিয়েও JEE ,NEET রুখে দেওয়া গেল না।১ সেপ্টেম্বর নির্বিগ্নেই দেশ জুরে জয়েনএন্টাস পরীক্ষা শুরু হল। করোনা অতিমারী আবহে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ার জন্য পৌঁছাতে সমস্যা হলেও পরীক্ষা কেন্দ্রের ব্যবস্থা দেখে এবং শেষ পর্যন্ত পরীক্ষা দিতে পেরে পরীক্ষার্থীরা খুশী।দেশ জুড়ে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সামান্যতম ক্ষোভ বা অসন্তোষও পরিলক্ষিত হয় নি।পরীক্ষা নেওয়ার বিরোধীতা করে যে সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের বিক্ষোভের ছবি সোস্যাল মিডিয়ায় পোষ্ট করা হয়েছিল তারা যে প্রকৃত পক্ষে পরীক্ষার্থীই নয় তার প্রমান হয়ে গেল।দেশের অভ্যন্তরীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা মজবুত হওয়ায় সন্ত্রাসবাদের আতুরঘর পাকিস্থান সন্ত্রাসবাদীদের দিয়ে দেশের ভেতর রক্ত ঝড়াতে ব্যর্থ হয়ে এখন সোসাল মিডিয়ার মাধ্যমে ভারতবিরোধী যুদ্ধে শামিল হয়েছে। ৩০ আগষ্ট রবিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মন কী বাত বক্তৃতা , ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা হয় । ৩১ আগষ্ট সোমবার বিকেল পর্যন্ত ...

জাতীয় শিক্ষানীতি -২০২০

                                                                                    সাধনকুমার পাল             G 34 বছর পর ভারতে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০২০ ঘোষিত হয়েছে।স্বাভাবিকভাবেই দেশের সমস্ত ছাত্র-ছাত্রী তাদের অভিভাবক অভিভাবিকা ও সাধারণ মানুষের জীবনে এই নতুন শিক্ষানীতির প্রভাব পড়বে। সেইজন্য  এই শিক্ষানীতির সমস্ত বিষয়ে সঠিক তথ্য জেনে নেওয়া প্রয়োজন। স্বাধীনতার পর থেকে ভারতবর্ষে যতগুলো শিক্ষা নীতি ঘোষিত হয়েছে সেগুলির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এবং বিভিন্ন পরিবর্তনগুলি প্রায় একই রকম ছিল।ফলে সেগুলোর সাথে মানিয়ে নিতে দেশবাসীর খুব বেশি সমস্যা হয়নি। কিন্তু এবারে শিক্ষানীতিতে ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থার মূল ধারাটি বদলে দেওয়া হয়েছে।যে কোন দেশে কোন বড় পরিবর্তন আনতে গেলে সর্ব প্রথমে তার শিক্ষা ব্যবস্থাকে বদলাতে হবে। ভারতকে নলেজ  সুপার পাওয়ার , এক ভারত...

আত্মনির্ভর ভারত সেকাল একাল

                                                  সাধনকুমার পাল   ১৫৯ বছরে এ এক অন্য ২৫শে বৈশাখ , লকডাউনে রবীন্দ্রজয়ন্তী।২৫ বৈশাখ , কবিগুরুর জন্মদিন।তবে ২০২০ - তে সেই চেনা ছবি আর ধরা দিল না। দীর্ঘ ১৫৯ বছরে এ এক অন্য সকাল। নেই কোনও আড়ম্বর , নেই শয়ে শয়ে ভক্তের ভিড়। বন্ধ রাস্তা পথঘাট।যে কবি চার দেওয়ালের গণ্ডি থেকে বেরিয়ে মুক্ত বাতাসে শ্বাস নেওয়ার কথা বলে গিয়েছেন , সেই কবিগুরু স্মরণ এবার কোয়ারেন্টাইনে। জানি না কবি কখনো আমাদের মতো এরকম লকডাউনে ছিলেন কিনা।তবে এই চীনা ভাইরাস অতিমারীর আবহে বর্তমান প্রজন্মের মানসিক যন্ত্রনা নিংড়ানো ভাষা হয়তো উপনিষদের ঋষির মতো কবির উপলব্ধিতে ধরা দিয়েছিলো।সেই উপলব্ধি থেকেই হয়তো তিনি লিখে ছিলেন ' সভ্যতার প্রতি ' শিরোনামে কয়েকটি পঙ্ তি - ' দাও ফিরে সে অরণ্য , লও এ নগর , লও যত লৌহ লোষ্ট্র কাষ্ঠ ও প্রস্তর হে নবসভ্যতা ! হে নিষ্ঠুর সর্বগ্রাসী , দাও সেই তপোবন পুণ্যচ্ছায়ারাশি , গ্লানিহীন দিনগুলি , সেই সন্ধ্যাস্নান , সেই গোচারণ ...

লকডাউনের সময় আর্তের সেবায় আরএসএস

                                                    সাধন কুমার পাল-  সোসাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই দেখা যাবে করোনা সংক্রমনের জেরে হওয়া লকডাউনের সময় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা নিজের জীবন বিপন্ন করে ডাক্তার , নার্স , পুলিশ কর্মী , প্রশাসনিক কর্তাদের মতো করোনা যোদ্ধাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নিরন্তর জন সেবা নিয়োজিত রয়েছে।কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত দশ হাজারেরও বেশি স্থানে এক লক্ষেরও বেশি স্বয়ংসেবক স্থানীয় প্রয়োজন অনুসারে যেমন পরিস্কার পরিছন্নতা , মাস্ক - সেনিটাইজার - সাবান বিতরণ , সচেতনতা কর্মসূচী চালানো , দুস্থ মানুষের দুবেলা খাবারের ব্যবস্থা করা , অসুস্থদের ঔষধ পৌঁছে দেওয়া , ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের যোগান দেওয়া , অসহায় মানুষদের চাল ডাল তেল নুন পৌছে দেওয়া , বয়স্ক অশক্তদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষ পত্র পৌছে দেওয়ার মতো বহুমুখী কাজে যুক্ত রয়েছে। সঙ্ঘের সরকার্যবাহ ভাইয়াজী যোশীর দেওয়া পরিসংখ্যান অনুসারে সারা ভারতবর্ষে দশ লক্ষের বেশি পরিবার এই সেব...